নিজস্ব প্রতিনিধি : করোনার প্রভাবে বর্তমানে সারা বিশ্বের সাথে বাংলাদেশেও স্বাভাবিক অবস্থা পুরোপুরি থমকে গেছে। করোনা ভাইরাসের কারণে গত ২৪ মার্চ থেকে সারা দেশের ন্যায় কুমিল্লার লাকসাম জংশন সহ সমগ্র দেশব্যাপী লকডাউন শুরু হলে বন্ধ হয়ে যায় ট্রেন, বাস সহ সকল প্রকার দোকানপাট ফলে জনশূণ্য হয়ে পড়ে রেলওয়ে ষ্টেশন এলাকা। সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ে ষ্টেশন থাকা ছিন্নমূল মানুষরা । খাবারের জন্য শুরু করে হাহাকার। লাকসাম জংশনের ছিন্নমূল অসহায় মানুষের পাশে খাবার নিয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিকলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও লাকসাম রেলওয়ে শ্রমিকলীগ শাখার সাধারণ সম্পাদক হাসান আহমেদ পলাশ। তিনি নিজস্ব অর্থায়নে করোনা মহামারী পরিস্থিতির শুরু থেকেই প্রায় ৪০জন ছিন্নমুল ভাসমান মানুষের মুখে অন্ন তুলে দেয়ার ব্যবস্থা করেন। বর্তমান মাহে রমজান উপলক্ষে ষ্টেশনে থাকা ভাসমান মানুষের ভাত খিচুড়ি খাওয়ানোর ব্যবস্থা অব্যহত রেখেছেন।
রেলওয়ে শ্রমিকলীগ নেতা পলাশ বলেন দিন যতই যাচ্ছে সারা বিশ্ব ব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করছে এই কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস। দিন দিন আমাদের দেশে এর আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। লাকসামে প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্ত রুগী। তিনি বলেন আসুন আমরা সরকারের জারিকৃত আদেশ মেনে চলি। অতীব জরুরী প্রয়োজন ছাড়া ঘর হতে বের না হওয়া এবং সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখি। সমাজের বিত্তবানদের এ সকল ছিন্নমুল ও অসহায় গরীব মানুষের পাশে থাকার জন্য আহবান জানান।
রেলওয়ে শ্রমিকলীগ নেতা পলাশ বলেন দিন যতই যাচ্ছে সারা বিশ্ব ব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করছে এই কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস। দিন দিন আমাদের দেশে এর আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। লাকসামে প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্ত রুগী। তিনি বলেন আসুন আমরা সরকারের জারিকৃত আদেশ মেনে চলি। অতীব জরুরী প্রয়োজন ছাড়া ঘর হতে বের না হওয়া এবং সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখি। সমাজের বিত্তবানদের এ সকল ছিন্নমুল ও অসহায় গরীব মানুষের পাশে থাকার জন্য আহবান জানান।
No comments:
Post a Comment